নামায | মুমিন ও কাফেরের মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে নামায

অপ্রয়োজনে, হেলায় নামায পরিত্যাগকারীকে নামাযের ওয়াক্ত শেষ হওয়ার পর কাফের গণ্য করতে হবে।নবী করীম (সা) বলেছেনঃ

. الفرقبين الرجل وبين الكفر ترك الصلاة

নামায

নামায

“মুমিন ও কাফেরের মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে নামায ছেড়ে দেয়া।” -তথ্যসূত্র : (মুসলিম)
এক হাদীসে বর্ণিত রয়েছে, যে ব্যক্তি পাঁচ ওয়াক্ত ফরয নামায যথারীতি আদায় করবে, আল্লাহ তাকে পাঁচটি মর্যাদা দান করবেন।

১, তার দারিদ্রতা দূরীভূত করবেন,

২. তাকে কবরের আযাব থেকে মুক্তি দেবেন,

৩. তার আমলনামা ডান হাতে দেবেন,

৪. বিদ্যুতবেগে তাকে পুলসিরাত পার করাবেন,

৫, তাকে বিনা হিসেবে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন।

আর যে ব্যক্তি নামাযের ব্যপারে শৈথিল্য দেখাবে আল্লাহ তাকে ১৪টি শাস্তি প্রদান করবেন। এর মধ্যে পাঁচটি পৃথিবীর জীবনে, ৩টি মৃত্যুর সময়, তিনটি কবরে, এবং তিনটি কবর থেকে পুনরুজ্জীবিত হওয়ার সময়। পৃথিবীর পাঁচটি হচ্ছে,তার জীবন থেকে

More…

সাঈদীর জানাজা সম্পন্ন,দাফন পারিবারিক কবরস্থানে, ছেলের পাশেই দাফন

আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী জীবনী

আগস্ট মাসের আজান ও নামাজের সময়সূচি

সংক্ষিপ্ত বক্তব্য/ভাষণ | ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে

জাতীয় শোক দিবস কি | শোকের মাস শুরু কবে | আজ জাতীয় শোক দিবস

রিজিক সম্পর্কে হাদিস | রিজিক কী | রিজিক কত প্রকার

সাঈদীর মৃত্যু | আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর হাসপাতালে মৃত্যু

বরকত উঠে যাবে, তার মুখমণ্ডল থেকে সৎলােকসুলভ ঔজ্জ্বলতা দূরীভূত হয়ে যাবে। তার কোন নেক আমলের প্রতিদান দেয়া হবে না। তার কোন দোয়া কবুল হবে না এবং নেককারদের দোয়া থেকে সে বঞ্চিত হবে।আর মৃত্যুর সময়ের তিনটি শাস্তি

হচ্ছে, সে অপমানিত হয়ে মারা যাবে, ক্ষুধার্ত অবস্থায় মারা যাবে, এত পিপাসিত অবস্থায় মারা যাবে, সারা পৃথিবীর সাগরের পানি পান করলেও তার পিপাসা মিটবে না। কবরে থাকাকালে যে তিনটি শাস্তি সে ভােগ করবে, তা হচ্ছে তার কবর সংকুচিত

মুমিন ও কাফেরের মধ্যে পার্থক্য

হয়ে তাকে এত জোরে পিষ্ট করবে, এক পাশের পাজরের হাড় ভেংগে অপর পাশে চলে যাবে, তার কবর এমনভাবে আগুন দিয়ে ভরে দেয়া হবে, রাতদিন তা জ্বলতে থাকবে এবং তাকে কিয়ামত পর্যন্ত একটি বিষধর সাপ দংশন করতে থাকবে। তার

হিসাব কঠিন হবে, সে আল্লাহকে কুদ্ধ দেখতে পাবে এবং সে জাহান্নামে প্বেশ করবে। অন্য বর্ণনায় রয়েছে, কিয়ামতের দিন তার কপালে তিনটি কথা অংকিত থাকবে। একটি কথা হবে ও “হে আল্লাহর হক বিনষ্টকারী”,দ্বিতীয় কথাটি হবে ঃ “হে

আল্লাহর গযবের উপযুক্ত ব্যক্তি। তৃতীয় কথাটি হবে ঃ “তুমি পৃথিবীতে যেমন আল্লাহর অধিকার প্রদান করনি, আজ তেমনি আল্লাহর রহমত থেকে বঞ্চিত হবে।”হযরত ইবনে আব্বাস (রা) থেকে বর্ণিত, কিয়ামতের দিন এক ব্যক্তিকে আল্লাহর সামনে

দাঁড় করিয়ে জাহান্নামে যাওয়ার আদেশ দেয়া হবে। সে জিজ্ঞেস করবে ও হে আমার প্রতিপালক! কি কারণে?তখন আল্লাহ বলবেন ঃ নামায নির্ধারিত সময়ের পরে পড়া ও আমার নামে মিথ্যা কসম করার কারণে।একবার রাসূল (সা) বললেনঃ “হে

আল্লাহ! আমাদের মধ্যে কাউকে বঞ্চিত হতভাগায় পরিণত করা না, এরপর উপস্থিত সাহাবীদের জিজ্ঞেস । করলেন ও তােমরা কি জান বঞ্চিত হতভাগা কে? সাহাবীগণ বললেন ও হে আল্লাহর রাসূল! কে? তিনি বলেন নামাজ পরিত্যাগকারী । অন্য এক

হাদীসে রয়েছে, কিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম যাদের মুখ কাল হবে, তারা হচ্ছে নামায পরিত্যাগকারী।জাহান্নামে ‘মালহাম’ নামক একটি স্থান রয়েছে। সেখানে বহু সাপের অবস্থান। এর প্রতিটি সাপ উটের ঘাড়ে মত মােটা এবং প্রায় এক মাসের পথের সমান

লম্বা। এসব সাপ নামায পরিত্যাগকারীকে দংশন করবে। এর বিষ তার শরীরে ৭০ বছর ধরে যন্ত্রণা দিতে থাকে। অবশেষে

নামায পরিত্যাগকারীর গোশত খসে খসে পড়বে।বর্ণিত রয়েছে, বনী ইসরাইলের এক মহিলা একবার হযরত মূসা। (আ)-এর কাছে এসে বলল ঃ হে আল্লাহর রাসূল! আমি একটি ভীষণ পাপের কাজ করেছি। পরে তওবা করেছি। আপনি দোয়া করুন

যেন। আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেন। হযরত মূসা (আ) বললেন ঃ তুমি কী গুনাহ করেছ? সে বলল ঃ আমি ব্যভিচার করেছিলাম। এরপর একটি অবৈধ। সন্তান প্রসব করে একে হত্যা করেছি। মূসা (আ) বললেন ও “হে মহাপাতকী! এক্ষুনি

বেরিয়ে যাও।আমার আশংকা, আকাশ থেকে এক্ষুণি আগুন নামবে এবং এতে আমরা সবাই ভস্মীভূত হব।” মহিলাটি নিরাশ হয়ে বেরিয়ে গেল। অল্পক্ষণ পরেই হযরত জিবরাঈল (আ) এসে বললেন ঃ “হে মুসা! আল্লাহ আপনাকে জিজ্ঞেস করেছেন

কি কারণে এ তওবাকারীকে তাড়িয়ে দিলেন? এর চেয়ে কি কোন ধম মানুষ আপনি দেখেননি?” হযরত মূসা বললেন ঃ “হে জিবরাঈল! এর চেয়ে পাপিষ্ঠ কে রয়েছে?” হযরত জিবরাঈল (আ) বললেন ঃ “ইচ্ছাকৃতভাবে নামাজ পরিত্যাগকারী।”

According to Ibrahim Nakhayi, Ayyub Sakhtiyani, Abdullah ibn al-Mubarak Ahmad ibn Hanbal and Ishaq bin Rahwa (RA) are unnecessary. A person who abandons Salat in Hela after the end of Salat is considered a Kaafir.The Prophet (PBUH) said:

. فرقبين الرقل بين كفر ترك صلاة

“The difference between a believer and a disbeliever is the omission of prayer.” – Source: (Muslim)
It is stated in a hadith that a person who performs five obligatory prayers as usual, Allah will grant him five statuses.

1, to eradicate his poverty,

  1. Free him from the torment of the grave,
  2. Give his deed in his right hand,
  3. Will make him cross Pulsirat with lightning speed,

5, He will enter Paradise free of charge.

And whoever shows laxity in prayer, Allah will punish him with 14 punishments. Five of these are in life on earth, 3 at death, three at the grave, and three at resurrection from the grave. The world’s five

being,Blessings will depart from his life, the righteous radiance will fade from his face. He will not be rewarded for any good deeds. None of his prayers will be accepted and he will be deprived of the

prayers of the righteous.And the three punishments at the time of death are, he will die humiliated, he will die in hunger, he will die in such a state of thirst that he will not quench his thirst even if he

drinks all the oceans of the world. The three punishments he will suffer while in the grave are that his grave will shrink and crush him so hard, break one side of his collar bone and move to the other side,

his grave will be filled with fire in such a way that it will burn night and day and he will be poisoned till the Day of Resurrection. The snake will continue to bite. His reckoning will be difficult, he will find

Allah angry and he will enter Hell. In another narration, three words will be written on his forehead on the Day of Resurrection. One word will be “O destroyer of the rights of Allah”.The second word will be:

“O worthy of Allah’s wrath.” The third word will be: “Just as you did not give God’s rights on earth, today you will be deprived of God’s mercy.”Narrated by Hazrat Ibn Abbas (RA), a person will stand

before Allah and be ordered to go to Hell on the Day of Resurrection. He will ask O my Lord! For what reason?Then Allah will say: Because of praying after the prescribed time and swearing falsely by

Me.Once the Prophet (PBUH) said: “O Allah! Do not turn any of us into a destitute wretch, then asked the Companions present. And do you know who is deprived and unfortunate? The Companions said,

O Messenger of Allah! who He said the one who abandons prayer. In another hadith, the first people whose faces will turn black on the Day of Judgment are those who abandon prayer.There is a place in

hell called ‘Malham’. There are many snakes. Each of its snakes is as long as a camel’s neck and about the length of a month’s journey. These snakes will bite those who abandon prayer. Its poison

continued to torment his body for 70 years. Finally, the flesh of the one who abandons prayer will wither away.It is narrated that a woman of the Bani Israel was once Prophet Musa. (A) came to him

and said: O Messenger of Allah! I have committed a grave sin. Later I repented. You pray. Allah forgives me. Hazrat Musa (A) said: What sin have you committed? He said: I committed adultery. Then an

invalid. I killed it by giving birth. Musa (a.s.) said, “O Great One! Get out now.I fear that fire will come down from the sky and consume us all.” The woman left disappointed. After a while, Hazrat Jibraeel

(A) came and said: “O Musa! Allah asked you for what reason drove away this repentant? Have you ever seen a better person than this?” Hazrat Musa said: “O Gabriel! Who is more sinful than this?”

Hazrat Jibraeel (a.s.) said: “Whoever abandons prayer intentionally.”

Tags

৫ ওয়াক্ত নামাজ মোট কত রাকাত ফরজ,
সালাত আদায় করলে আমরা কি কি সুফল পাই,
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ মোট কত রাকাত,
নামাজের ইতিহাস,
নামাজের ১৩ ফরজ কি কি,
সালাত শব্দের অর্থ কি,
কোন নবীর উপর কোন নামাজ ফরজ হয়েছিল,
৫০ ওয়াক্ত নামাজের ইতিহাস,

যে সূরা দিয়ে নামাজ পড়াবেন না

নামাজ শিখুন প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত কি কি পড়বেন

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *